EVERYTHING ABOUT গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হ?

Everything about গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হ?

Everything about গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হ?

Blog Article

চিনি ও গুঁড়ের ইয়াম্মি টু ইন ওয়ান পরোটা!

'বহুরূপী' ছবির প্রচারে এসে নাচের ছন্দে মাতলেন অভিনেত্রী কৌশানী

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পটাশিয়ামের মতো খনিজের উপস্থিতি আছে গাজরে। এই উপাদানগুলো ত্বককে রাখে সুস্থ এবং সতেজ, এসব পুষ্টি উপাদান ত্বক শুকিয়ে যাওয়া, স্কিন টোনকে উন্নত করা এবং ত্বকে দাগ পড়া থেকে রক্ষা করে।

বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেদের মাঝে যে ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়

অনেকসময় দেখা যায় বয়সজনিত কারণে আমাদের হাড়ের ঘনত্ব কমে আসে অর্থাৎ হাড়ে ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য খনিজগুলির পরিমাণ কম হতে থাকে। এক্ষেত্রে হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে গাজরের উপকারিতা বহুবিধ। গাজর ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ, যা হাড় বৃদ্ধি ও মজবুত করতে সক্ষম।

১২. গাজর দাঁতের সুরক্ষা দেয়। দাঁত পরিষ্কারক হিসেবে যেমন কাজ করে, তেমনি দাঁতের গোড়ায় ক্যালকুলাস বা পাথর জমতেও বাধা দেয়।

রাঙা আলু দিয়ে চাটনি বানিয়ে খেয়ে দেখুন একবার!

যদি অত্যধিক বিটা-ক্যারোটিন খান তবে এটি আপনার ত্বককে কমলা-হলুদ বর্ণে পরিণত করতে পারে। এই অবস্থাকে ক্যারোটেনমিয়া বলা হয়। এটি তুলনামূলকভাবে ক্ষতিকারক এবং সাধারণত চিকিৎসা করা যেতে পারে। কিন্তু চরম ক্ষেত্রে, এটি ভিটামিন এ কে তার কাজ থেকে বিরত রাখতে পারে এবং আপনার দৃষ্টি, হাড়, ত্বক, বিপাক বা ইমিউন সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে। অত্যধিক বিটা-ক্যারোটিন তাদের জন্যও সমস্যার কারণ হতে পারে যারা এটিকে ভিটামিনে পরিবর্তন করতে পারে না। যেমন হাইপোথাইরয়েডিজম আছে এমন ব্যক্তিদের জন্য। অনেকের ক্ষেত্রে গাজর খাওয়ার পর মুখে চুলকাতে পারে। এটাকে ওরাল অ্যালার্জি সিন্ড্রোম বলে। শরীর কিছু ফল এবং শাকসবজিতে থাকা প্রোটিনের প্রতি এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন সেগুলি আপনার অ্যালার্জিযুক্ত পরাগ। গাজর রান্না করা হলে এটি ঘটে না।

৭. কোলেস্টরেল এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ :

লেটুস পাতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম সমেত উপকারিতার তালিকা হাজির

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সর্বপ্রথম তাদের খাদ্যের যত্ন নেওয়া সবচেয়ে দরকারি। এক্ষেত্রে গাজরকে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনের ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ গাজরে উপস্থিত ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, ইনসুলিন প্রতিরোধকে প্রভাবিত করে ডায়াবেটিসের সাথে লড়াই করতেও বেশ উপকারি এই সবজি।

আরও পড়ুন । চুলের যত্নে ৫ টি জবা ফুলের উপকারিতা

বিটা ক্যারোটিনের উৎস সমূহ: গাজর, মিষ্টি আলু, মিষ্টি কুমড়া, পালংশাক, বাঁধাকপি, শালগম, টমেটো, website লাল মরিচ, মটর ও ব্রকলিতে বিটা ক্যারোটিন পাওয়া যায়।

গাজরে থাকে ক্যারটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ক্যারটিনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। আমাদের রক্ত সদ্ধিকরণেও এই উপাদানটি কাজ করে।

Report this page